এই ডিজিটাল রুপি বর্তমানে সারা দেশে মাত্র ৫০,০০০ ব্যবহারকারী এবং ৫,০০০ ব্যবসায়ী/প্রতিষ্ঠানের কাছে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই প্রযুক্তিতে সেভাবে কোনও সমস্যা দেখা দেয়নি। ফলে পূর্ব-পরিকল্পনামাফিক এই প্ল্যাটফর্মে আরও ৫টি ব্যাঙ্ক যুক্ত করা হবে।
1/5ডিজিটাল মুদ্রা বা ই-রুপির পাইলটে আরও ৫টি ব্যাঙ্ক যোগ দেবে। ৯টি শহর যোগ করা হবে এই প্রকল্পে। বুধবার এমনটাই জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা (REUTERS)2/5ডিসেম্বরের শুরুতে ৫টি শহরে ৮টি ব্যাঙ্কে খুচরা গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল মুদ্রা বা ই-রুপি চালু করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। সেই সময়েই RBI স্পষ্ট করে দিয়েছিল যে, তারা কোনও তাড়াহুড়ো করতে চায় না। সময়ের সঙ্গে ধাপে ধাপে ই-রুপির প্রচলন বাড়ানো হবে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)3/5এই ডিজিটাল রুপি বর্তমানে সারা দেশে মাত্র ৫০,০০০ ব্যবহারকারী এবং ৫,০০০ ব্যবসায়ী/প্রতিষ্ঠানের কাছে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই প্রযুক্তিতে সেভাবে কোনও সমস্যা দেখা দেয়নি। ফলে পূর্ব-পরিকল্পনামাফিক এই প্ল্যাটফর্মে আরও ৫টি ব্যাঙ্ক যুক্ত করা হবে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)
4/5গত বছর ১ নভেম্বর থেকে ভারতে ডিজিটাল মুদ্রার পাইলট প্রকল্পের সূচনা হয়েছে। এই বিষয়ে হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে RBI গভর্নর বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে পৃথিবী বদলে যাচ্ছে, ব্যবসা করার পদ্ধতিও পরিবর্তিত হচ্ছে… সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। কাগজের নোট ছাপানোর খরচসাপেক্ষ ব্যাপার। মুদ্রণের খরচ, কাগজ কেনা, লজিস্টিক, স্টোরেজ ইত্যাদি সমস্যা রয়েছে। অন্যদিকে ডিজিটাল মুদ্রার সেই খরচ কম। আন্তঃসীমান্ত লেনদেন এবং ক্রস-বর্ডার পেমেন্টের জন্যও এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে।’ ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (REUTERS)5/5এর সঙ্গে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে গুলিয়ে ফেললে ভুল করবেন। এটি বরং কাগজী নোটেরই একটি ডিজিটাল ভার্সান মাত্র। দুই ব্যক্তির মধ্যে এটির লেনদেন করেই জিনিসপত্র কেনাকাটা করা যাবে। কাগজী নোটের আর প্রয়োজন হবে না। UPI-এর মতো ব্যাঙ্ক থেকে ব্যাঙ্কও এই টাকা যাবে না। এই টাকা সরাসরি একজনের ফোনের ওয়ালেট থেকে আরেক ফোনের ওয়ালেটে স্থানান্তরিত হবে। গ্রাফিক্স: হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা (REUTERS)